টপ নিউজলাইফস্টাইল

বয়স ৩০? আর নয়…

বয়সটা যাঁদের ৩০ ছাড়িয়েছে, নিজের সুস্থতার জন্য কিছু সুঅভ্যাসের চর্চা করুন। রসনাবিলাসের ক্ষতিকর ধারা থেকে নিজেকে বের করে আনার এটাই কিন্তু সঠিক সময়। খাদ্যাভ্যাস নিয়ন্ত্রণ করে রোগবালাই মুক্ত হয়ে সুস্থ থাকা সম্ভব। তাই জেনে নেওয়া যাক, ত্রিশের পর কোন ধরনের খাবার আর নয়…

চিনিসমৃদ্ধ খাবার
মিষ্টি খাবার এড়িয়ে চলুন। কড়া মিষ্টি চা, একদম নয়! চা বা কফিতে চিনি খাওয়ার অভ্যাস থাকলে পরিমাণটা ধীরে ধীরে কমিয়ে ফেলুন। চা-কফির স্বাদটুকুই গ্রহণ করুন কেবল।

লবণসমৃদ্ধ খাবার
রান্নার স্বাভাবিক লবণের চেয়ে বেশি লবণ গ্রহণ করা উচিত নয়। পাতে বাড়তি লবণ নেবেন না। লবণ দিয়ে সালাদ মাখাবেন না। ফলমূলও খাবেন না লবণ মাখিয়ে। কাসুন্দিতেও প্রচুর লবণ থাকে। চিপস ও নানা রকম প্রক্রিয়াজাত খাবারে বাড়তি লবণ থাকে। সস, সয়া সস, ইনস্ট্যান্ট নুডলস, চানাচুর, সসেজ, পনির ও শুঁটকিতে অনেক লবণ থাকে।

ফাস্ট ফুড, তেলে ভাজা খাবার
ফাস্ট ফুড খাবার খাওয়ার অভ্যাস বদলে ফেলা আবশ্যক। তেলে ভাজা খাবার, বিশেষত ‘ডিপ ফ্রাই’ বা ডুবোতেলে ভাজা খাবার এড়িয়ে চলুন। পিৎজা, পাস্তা, বার্গার, স্যান্ডউইচ, প্যাটিস প্রভৃতিও খাবেন না। নাশতা হিসেবে খেতে পারেন ফল বা সবজির সালাদ।

মাখন, ঘি ও মেয়োনিজ
মাখন, ঘি ও মেয়োনিজ বা ক্রিমের মতো উপকরণ থাকলে খাবারের স্বাদ বাড়ে। কিন্তু এগুলোর কোনোটিই এ বয়সের জন্য স্বাস্থ্যকর উপকরণ নয়। কেক, পেস্ট্রিও তাই এড়িয়ে চলাই ভালো। বিস্কুট বা কুকিজও কম খাবেন।

লাল মাংস, বিরিয়ানি ও তেহারি
রেডমিট বা লাল মাংস (যেমন গরু বা খাসির মাংস) এড়িয়ে চলুন। অল্পস্বল্প খেলেও চর্বির অংশ বাদ দিয়ে খাবেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *