বেশি বেশি ডিম-দুধ-মাংস খেতে হবে
স্বাস্থ্যবান ও বুদ্ধিমান জাতি গড়ার জন্য প্রোটিন খেতে হবে। উন্নত দেশের মানুষ বছরে গড়ে প্রায় ৩০০ থেকে ৪০০টি ডিম খায়। আমাদের দেশে ১৩৬।
আমাদের দেশে মুরগির মাংস খাওয়া হয় উন্নত দেশের তিন ভাগের এক ভাগ।
মাথাপিছু দৈনিক দুধ পানের হার ২৫০ মিলিলিটারের বিপরীতে ২২২ মিলিলিটার।
রাজধানীতে আয়োজিত একটি সেমিনারে বলা হয়, মাথাপিছু আয় কম হওয়াকে প্রোটিন বা পুষ্টি ঘাটতির কারণ হিসেবে দায়ী করা হয়। এ জন্য সচেতনতার অভাবও দায়ী।
এ কারণে ভবিষ্যত প্রজন্মের প্রোটিন চাহিদা পূরণ করতে হলে আমাদেরকে স্বল্প জায়গায় এবং পরিবেশের ক্ষতি না করে অধিক পরিমান মাছ, মাংস, ডিম উৎপাদনের কথা ভাবতে হবে।
অলিম্পিকের মেডেল তালিকায় আমেরিকা এবং ইউরোপই শীর্ষ স্থান ধরে রেখেছে। কারণ, তারা পর্যাপ্ত প্রোটিন গ্রহণ করেন।
জাতি গঠনের প্রেক্ষাপটে প্রতিটি নাগরিকের জন্য পর্যাপ্ত প্রোটিন নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি। প্রোটিনের ঘাটতি একটি শক্তিশালী জাতিকেও দূর্বল জাতিতে পরিণত করতে পারে। অপুষ্টিতে আক্রান্ত ও দূর্বল শিশুর জন্মহার, খর্বাকৃতি ও কম ওজনের শিশুর সংখ্যা বাড়তে থাকলে পরিণামে বৃহত্তর সমাজ ও জাতি ক্ষতিগ্রস্ত হয়।