হাসপাতাল থেকে ফিরেছেন? জীবাণু নিয়ে ফিরলেন কি?
কেউ জটিল রোগে আক্রান্ত হলে তাঁকে সুস্থ করে তোলার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। থাকতে হয় হাসপাতালে; কখনও সেটা ৪-৫ দিন থেকে ১২-১৪ দিন, এমনকি মাসখানেকও।
এই সময়ে আপনি বা আপনার রোগী কোনো জীবাণুতে নতুন করে আক্রান্ত হলেন কি না তা বুঝতে হবে। মাল্টি-ড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট, যা হাসপাতালের মেঝেতে, টয়লেটে এবং যত্রতত্র লুকিয়ে থাকে। এগুলোই সুপারবাগ বা জীবাণু।
হাসপাতালের মোটামুটি সবখানেই জীবাণুর যন্ত্রণা। তবে কোথায় কোথায় বিপদ বেশি, সেটাও চিহ্নিত করা হয়েছে। সেটা হল টয়লেট। সেখানেও চমকপ্রদ তথ্য বেরিয়ে এসেছে।
জানা গিয়েছে, ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের বাথরুম পরিষ্কার বা কম জীবাণুর। ইউনিসেক্স এবং ডিসেবলড টয়লেট ভয়ংকররকম অপরিচ্ছন্ন।
যাঁরা চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ভর্তি থাকেন, তাঁরা যে-রোগে আক্রান্ত তা থেকে ঘটনাচক্রে সুস্থ হয়ে উঠলেও অজান্তেই আরও নানা জটিল সব জীবাণুতে আক্রান্ত হয়েই বাড়ি ফেরেন এবং ফের নতুন কোনও রোগে আক্রান্ত হয়ে আবার অসুস্থ হয়ে পড়েন। এরাই হল সুপারবাগ। যাদের হাত থেকে নিষ্কৃতি পাওয়া নিয়ে বিশ্বজুড়ে ভাবতে শুরু করেছে সংশ্লিষ্ট স্বাস্থ্য বিভাগগুলো।