কিস্তিতেও কেনা যায় ফ্রিজ
কিস্তিতে ফ্রিজ কিনতে দুই কপি ছবির সঙ্গে ন্যাশনাল আইডি কার্ড (ফটোকপিসহ), গ্রাহকের আত্মীয় নন—এমন দুই নিশ্চয়তা দানকারীর নাম-ঠিকানা দিতে হয়।
বর্তমানে একটি রেফ্রিজারেটর (ফ্রিজ) কিনতে ৪০ হাজার টাকার মতো লাগে। আধুনিক প্রযুক্তির উন্নত ফ্রিজের দাম কিচুটা বেশি।
অর্থাৎ, সীমিত আয়ের পরিবারের পক্ষে অনেক সময় একসঙ্গে এত টাকা দিয়ে ফ্রিজ কেনা সম্ভব হয় না। এ কারণে প্রতিষ্ঠানগুলো কিস্তিতেও ফ্রিজ বিক্রি করে।
রয়েছে ক্রেডিট কার্ডে মাসিক কিস্তি (ইএমআই) সুবিধা।
ভোক্তারা যেন সহজে ইলেকট্রনিক সরঞ্জাম কিনতে পারেন, এ জন্য এই সুবিধা দিচ্ছে সব ফ্রিজ উৎপাদক ও পরিবেশকরা।
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো ব্যক্তিগত ঋণ অথবা গৃহস্থালি সরঞ্জাম কেনার জন্য ঋণ দিয়ে থাকে। ঋণের পরিমাণ ৫০ হাজার থেকে ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত।
এ ধরনের ঋণের মেয়াদ তিন বছর হয়।
ব্যাংকগুলো এখন সর্বোচ্চ ১৫ শতাংশ সুদ নিচ্ছে।
বেসরকারি খাতের ব্র্যাক ব্যাংক, সিটি ব্যাংক, ইস্টার্ণ ব্যাংক, মিউচুয়াল ট্রাস্ট, ডাচ্-বাংলা ব্যাংক, প্রাইম ব্যাংকসহ বেশ কয়েকটি ব্যাংক এ ধরনের ঋণ বেশি দিচ্ছে।
ইলেকট্রা, ফেয়ার ইলেকট্রনিকস, র্যাংগ্স ইলেকট্রনিকস, বাটারফ্লাই ও ট্রান্সকম কিস্তিতে ফ্রিজ কেনার সুবিধা দিচ্ছে।